কয়েকটা ডট্। মাঝখানে
শূন্যস্থান। পাতার পর পাতা নিঃশ্বাস উঠছে পড়ছে অথচ ডট্গুলো ভীষণ রকম ইনভেরিয়েন্ট।
আই নিড সামথিং এলস।
সলিউশন শব্দবন্ধটা আসলে
আপেক্ষিক। এবং এটা জানা সত্ত্বেও কিছুতেই দাঁত ফোটানো যাচ্ছে না অঙ্কটায়।
‘অঙ্ক’ বলা উচিত কি হবে? ইয়েস, আলজেব্রেইক ফ্রেমওয়ার্কে এই চার লাইনের
প্রবলেম যা ইঙ্গিত বহন করছে তাতে মনে হয় এটা অঙ্ক। কিন্তু এটা যদি অঙ্ক হয় তবে
এর কোন কনসিসটেন্ট সমাধান থাকা উচিত। সমাধান যদি থেকেই থাকে তাহলে একাধারে পি
ইকোয়ালস টু এন পি ও সম্ভব। আর তাই যদি হয় তাহলে তাবৎ আক্সিওম গুলোরই ধ্বসে পড়ার
কথা। হোমস, আই স্মেল সামথিং এলস।
—হোয়াট ইজ ইট, ওয়াটসন?
—র্যশনালিটি হোমস, র্যাশনালিটি। ওরা বড় বেশি যুক্তিনির্ভর।
যুক্তিই ওদেরকে আটকে রেখেছে হোমস। উই নিড সামথিং এলস। আ রাদার এলিমেন্টারী ওয়ান।
—ওয়েল, হোয়্যার ইজ ইট ওয়াটসন?
—ইটস রাইট ইন হিয়ার হোমস। রাইট ইন হিয়ার।
কপালের ঠিক মাঝখানে। পিন পয়েন্টেড। কোন শার্প লম্বা গজাল দরকার। হাতুড়ীর একটা
মাত্র ইমপালস। দুসেকেন্ড। তারপরেই ওরা আলাদা হয়ে যাবে। আলাদা জগত হোমস। নো র্যাশনালিটি।
চুপচাপ নিস্তেজ হয়ে শুধুমাত্র অবসার্ভেশন।
—আন এক্সেলেন্ট আইডিয়া ওয়াটসন, বাট, হোয়াট উইল হ্যাপেন টু দ্য প্রবলেম?
—কেডি ট্রী হোমস, কেডি ট্রী। হাফ স্পেস পার্টিশনিং। অঙ্কটাও ভাঙতে শুরু করবে
নিজেকে। মোক্ষম জায়গায় জায়গায় হাতুড়ী মেরে। বিভিন্ন ডাইমেনশনে ছড়িয়ে যেতে
শুরু করার আগে চলো আমরাই ওর শূন্যস্থানগুলোয় ঢুকে পড়ি।
**Nobel Prize for Physiology
or Medicine of 1949 was awarded to António
Egas Moniz
No comments:
Post a Comment